Update News

প্রিয় ভিজিট'র আসসালামু আলাইকুম DoctorEbari.com এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আমরা সিলেট বিভাগে ফেইসবুক গ্রুপ- "সিলেট ডাক্তারি সহায়তা" এর মাধ্যমে দীর্ঘ দিন যাবত ফ্রী'তে ডাক্তারি তথ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছি। এরই ধারাবাহিকতায় সুবিধাভোগিদের কথা চিন্তা করে আরও উন্নত চিকিৎসা তথ্য সেবা সহজ ভাবে প্রদান করার লক্ষে "DoctorEbari.com এর শুভসূচনা করলাম। এখন থেকে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনারা আপনার কাঙ্খিত ডাক্তারের তথ্য এবং বেশ কিছু ডাক্তারের Appointment নিতে পারেন। আপনাদের যে কোন পরামর্শ, কোন তথ্য Update এর প্রয়োজন হলে বলবেন এবং বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +447380563143

ত্বকে যেসব পরিবর্তন দেখলে সতর্ক হওয়া জরুরি হতে পারে হাটের সমস্যা।

ত্বকে যেসব পরিবর্তন দেখলে সতর্ক হওয়া জরুরি হতে পারে হাটের সমস্যা।

ত্বকে কিছু পরিবর্তন দেখা দিলে সেটা শরীরের ভিতরে হৃদরোগ (হার্ট অ্যাটাক) বা রক্ত সঞ্চালনজনিত সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। নিচে এমন কিছু ত্বকের পরিবর্তন দেওয়া হলো যেগুলো দেখা দিলে সতর্ক হওয়া জরুরি —


⚠️ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকির ইঙ্গিত দিতে পারে এমন ত্বকের পরিবর্তন

  1. হঠাৎ হলদে বা মোমের মতো দাগ (Xanthoma)

    • সাধারণত চোখের চারপাশে, কনুই, হাঁটু বা গলায় দেখা যায়।
    • এটি শরীরে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল জমার কারণে হয়।
    • উচ্চ কোলেস্টেরল মানে হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি।
  2. হাতের তালু বা পায়ের তলায় নীলচে বা বেগুনি দাগ

    • এটি রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্ত হওয়ার লক্ষণ হতে পারে।
    • বিশেষ করে ঠান্ডা লাগলে বেশি হয় (Raynaud’s phenomenon)।
  3. ত্বকে শুষ্কতা, ফ্যাকাশে ভাব বা নিস্তেজতা

    • রক্তে অক্সিজেনের ঘাটতি বা দুর্বল রক্তপ্রবাহের কারণে হয়।
    • এটি হার্ট বা রক্তনালীর সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।
  4. আঙুলের ডগা মোটা হয়ে যাওয়া (Clubbing)

    • আঙুলের ডগা ও নখের গোড়া ফুলে যায়।
    • এটি দীর্ঘমেয়াদি হৃদরোগ বা ফুসফুসজনিত অসুস্থতার চিহ্ন হতে পারে।
  5. ঠোঁট বা নখ নীলচে হয়ে যাওয়া (Cyanosis)

    • রক্তে অক্সিজেনের অভাব বোঝায়।
    • তীব্র হৃদযন্ত্রের সমস্যা বা শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত ব্যর্থতার ইঙ্গিত হতে পারে।
  6. অতিরিক্ত ঘাম (Especially ঠান্ডা ঘাম)

    • অনেক সময় হঠাৎ ঠান্ডা ঘাম আসা হার্ট অ্যাটাকের শুরুতেও দেখা যায়।
    • বিশেষ করে বুক ব্যথা, মাথা ঘোরা, বা দুর্বলতার সাথে হলে তা বিপজ্জনক।

🩺 করণীয়

  • এসব লক্ষণ দেখা দিলে রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ও শর্করা পরীক্ষা করুন।
  • চিকিৎসকের পরামর্শে ইসিজি বা ইকোকার্ডিওগ্রাম করুন।
  • ধূমপান, অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবার ও মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।
  • নিয়মিত হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম করুন।
Share Views: 38