Update News

প্রিয় ভিজিট'র আসসালামু আলাইকুম DoctorEbari.com এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আমরা সিলেট বিভাগে ফেইসবুক গ্রুপ- "সিলেট ডাক্তারি সহায়তা" এর মাধ্যমে দীর্ঘ দিন যাবত ফ্রী'তে ডাক্তারি তথ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছি। এরই ধারাবাহিকতায় সুবিধাভোগিদের কথা চিন্তা করে আরও উন্নত চিকিৎসা তথ্য সেবা সহজ ভাবে প্রদান করার লক্ষে "DoctorEbari.com এর শুভসূচনা করলাম। এখন থেকে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনারা আপনার কাঙ্খিত ডাক্তারের তথ্য এবং বেশ কিছু ডাক্তারের Appointment নিতে পারেন। আপনাদের যে কোন পরামর্শ, কোন তথ্য Update এর প্রয়োজন হলে বলবেন এবং বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +447380563143

ইফতারের পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কেন বাড়ে?

ইফতারের পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কেন বাড়ে?

ইফতারের পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে। 

রমজান মাসের কয়েকদিন থেকে একই সময়ে হাসপাতালে রোগি ভর্তি হচ্ছে। ইফতারের পর হার্ট অ্যাটাকের জন্য হাসপাতালে ভর্তির হার অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। জরুরি বিভাগে স্থানান্তর করা হচ্ছে।  ইসিজি করার পর দেখা যায় তার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে এবং ততক্ষণে জটিলতা বেড়েছে। 

যেকোনো ভারী খাবার চিবানোর পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যখন অনেক খাবার একসাথে যায়, তখন তাদের সামলানোর জন্য পাকস্থলীকে তার কাজ অনেক বাড়াতে হয়। আরও কাজ মানে আরও শক্তি। এই বাড়তি শক্তির জন্যও তার রক্তের প্রয়োজন। কিন্তু এই রক্ত ​​সে পাবে কোথায়?

হৃৎপিণ্ড যেহেতু পাকস্থলীর সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশী, সেহেতু হৃৎপিণ্ডকে অনেক রক্ত ​​ত্যাগ করতে হয়। আর তখনই ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। 

যে কোনো ভারী খাবার খাওয়ার পর এবং রোজায় সারাদিন না খেয়ে থাকলে স্বাভাবিকভাবেই আমরা বেশ ক্ষুধার্ত থাকি। মস্তিষ্ক বারবার সংকেত পাঠায় - খাওয়ানো, খাওয়ানো।

টেবিলে সাজানো সুস্বাদু সব খাবার আর আমরা সহজেই ব্রেন সিগন্যালের ফাঁদে পড়ে যাই। গোগ্রাসে অনেক খাবার গিলেছি।
তখন অজান্তেই শরীরে আন্তঃপ্রতিবেশী রক্তের আদান-প্রদান চলতে থাকে। অনেক সময় হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার জন্য শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ থেকে পাকস্থলী বা পাকস্থলীতে রক্ত ​​প্রবাহিত হয়।


হৃৎপিণ্ড এমন কয়েকটি স্থানের মধ্যে একটি যেখানে রক্তের প্রবাহ কমে যায়। ফলে ভারী খাবার খাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি প্রায় চার গুণ বেড়ে যায়।

তাই ইফতারে খাবার কম খান। প্রয়োজনে অল্প অল্প করে ২/৩ বার খান।

আপনি চাইলে এই রকম খেতে পারেন ইফতারে একটু খেলেন তার পর মাগরিবের নামাজ পড়ে আরো একটু এবং তারাবির নামাজ এ যাওয়ার আগে একটু এই রকম বাগ করে খেতে পারেন। 


আর রমজানে একটা বিষয়ে খিয়াল রাখবেন আপনার আত্মীয়দের বাড়িতে খাবার প্রযাপ্ত পরিমান আছে কি না সেই দিকেও মনোযোগ দিন। 

(Post -টি সংগ্রহ করা হয়েছে যদি উপকৃত হন অব্যশই শেয়ার করে অন্য জন্যকে সর্তক করবেন, ধন্যবাদ)

Share Views: 961